হিটলার যুবক – জার্মান যুবকদের বিকৃতি

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগের বছরগুলোতে, নাৎসি শাসনের অভিজাতরা জার্মান যুবকদের মধ্যে আনুগত্যের বোধ জাগানোর জন্য একটি সংগঠন তৈরি করেছিল.
নাৎসিরা বিশ্বাস করেছিল, নাৎসি মানসিকতা শিশুদের মধ্যে স্থাপন করা উচিত, যাতে তাদের মন কারণের জন্য সমর্থনের অনুভূতি বিকাশ করতে ব্যবহার করা যেতে পারে.
হিটলার ইয়ুথ এই অভিপ্রায়গুলিকে সঠিকভাবে বাস্তবায়নের জন্য তৈরি করা হয়েছিল.
প্রতিষ্ঠানটি ছেলে ও মেয়েদের জন্য উন্মুক্ত ছিল (মেয়েরা ডয়েচে ম্যাডেল ব্যান্ডের সাথে নিবন্ধন করতে পারে৷), হিটলার যুবদের প্রধান আগ্রহ ছিল জার্মানির যুবকদের নিয়ন্ত্রণ করা.
এর মধ্যে বয়সী ছেলেরা 10 i 14 বছর, Deutsches Jungvolk যোগদান, এবং বয়স্ক মানুষ 14 i 18 যোগ দেন হিটলার ইয়ুথের সাথে.
পিক পিরিয়ডে, গ্রুপের সদস্য ছিলেন 90% জার্মান যুব এবং এটি ছিল বিশ্বের বৃহত্তম যুব সংগঠন.

এই সংস্থায় নিবন্ধনকারীদের এত বড় শতাংশ কীভাবে ব্যাখ্যা করা যায়?
ঘোষণা করলেন হিটলার, অন্য সব যুব সংগঠন অবৈধ, কিন্তু হিটলার যুবদের বাধ্যতামূলক নিবন্ধন চালু করেছে.
বলে অভিভাবকদেরও হুমকি দেওয়া হয়, যে তাদের সন্তানদের এতিমখানায় রাখা হবে, যদি তারা সংগঠনের পদে যোগ দিতে না চায়.

প্রাথমিকভাবে, হিটলারজুজেন্ড এই ধরণের অন্যান্য সমস্ত সংস্থার মতো কাজ করেছিল. ছেলেরা খেলাধুলা করত, ক্যাম্পিং এবং ক্যাম্পে গিয়েছিলাম, একই সময়ে, তাদের পরিবার থেকে দূরে থাকার অভ্যাস করার চেষ্টা করা হয়েছিল.
যাইহোক, সময়ের সাথে সাথে হিটলারজুজেন্ডে প্রশিক্ষণের সংগঠনটি আরও সামরিক সংগঠনে পরিবর্তিত হয়েছিল.

সৈন্য স্বল্পতার কারণে সংগঠনের অনেক তরুণ সদস্যকে সেনাবাহিনীতে পাঠানো হয়.
আসলে, মে মাসের প্রথম দিকে 1945, হিটলারজুজেন্ডের ছেলেরা রাইখের রাজধানীর কেন্দ্র রক্ষা করেছিল, বার্লিন, যখন বেশিরভাগ সেনাবাহিনী ইতিমধ্যে আত্মসমর্পণ করেছিল.